:::: MENU ::::
  • slider image 1

    Take my hand, take my whole life too.

  • slider image 2

    I never want to live without you

  • slider image 3

    I am who I am because of you.

শনিবার, ২২ আগস্ট, ২০১৫

  • ৩:৪২:০০ PM
It was better than the good.
(Its how i have spent my last 72 hours.)
#৮ তারিখ,
সারা রাত ইউ টিউবে ইংলিশ মুভি।
#৯ তারিখ,
সাকাল ১০ টায় ঘুম থেকে উঠলাম। তারপর গোসল & ব্রেকফাস্ট ১১:৩০।
#১২ টা থেকে ৫ টা পর্যন্ত পারসোনাল অফিস ট্যুর উইথ মাই পারসোনাল সেক্রেটারি।
#৬:৩০ থেকে ক্লান্ত শরীর শ্রান্ত মনে এক ঘুমে রাত ১০:৩০ টা।
দ্যান আ সিম্পল ডিনার & দ্যান ফেসবুকিং ভোর ছয়টা পর্যন্ত।
#১০ তারিখ,
সোয়া ছয়টায় ঘুমিয়ে উঠলাম ১১ টা নাগাদ।তারপর...
দেড় ঘন্টার ছোট্ট একটা সী অফ ট্যুর।বাসায় এসে গোসল,লাঞ্চ ইত্যাদি ইত্যাদি দুপুর তিনটে।
#তখনই মনে হলো,ওহ হো! বাসা ভাড়ার টাকা তো গোছানো হলো না। (টাকা আগেই খেয়ে শেষ করে ফেলেছি।)
কয়েক জায়গায় ফোন দিলাম, অবশেষে আপন পিতার নিকট অন্যকে দিয়ে টাকা ধার করা।
#টাকা উঠাতে যাবো,সেই মুহুর্তে আমার সাবেক বাড়িওয়ালারর ফোন। উনার এক মেয়ে থাকেন আমেরিকায়।টাকা পাঠাবে কিন্তু তিনি তার ছেলের একাউন্টে টাকা নিতে রাজি নয়।(ছেলেটা টোটালি ড্রাংকেন।)। তিনি আমার একাউন্ট নাম্বার চাইলেন।বৃদ্ধার কথায় না করতে পারলাম না।এদিকে আমার ক্রেডিট কার্ডের বিল এখনো বাকি। টাকা ইন হওয়ার সাথে সাথে হাজার খানেক টাকা নাই হয়ে যাবে।আমি তাকে বুঝিয়ে বললাম সব।তিনি কিছুই শুনবেন না।উনার মেয়ে আমাকে ফোন দিলেন। বাধ্য হয়ে আমার ব্যাংক একাউন্ট দিলাম।
#বিকেল ৩:২০ আমার একাউন্টে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা ইন করলো। সংগে সংগে মেসেজে কনফার্ম হলাম।
#৩:৩০ - সাত মাথায় গিয়ে ব্যাংক থেকে দরকারি এমাউন্টের  টাকা তুলে, সেই সাথে আমার ধার করা টাকা তুলে সাবেক বাড়িওয়ালার বাসায়।
ফিরতে ফিরতে সন্ধ্যে সাতটা বেজে গেলো ।
#আমার বর্তমান বাড়িওয়ালা কে টাকা পাঠিয়ে দিয়ে যখন চেয়ারে বসলাম তখন বুঝলাম, আমি খুব ক্লান্ত। অন্তত একটু ঘুম দরকার।এক ফ্রেন্ড কে বললাম রাত দশটা সাড়ে দশটা নাগাদ যেন ডেকে দেয়।
ঘুমিয়ে পড়লাম । সাড়ে দশটায় বন্ধু ডাক দেয়ার আগেই আমি ১০:২৩ এ ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে, খেতে খেতে ১১ টা।
#যখন ভাবছি যে কালকে তো আমার খবর আছে,ঠিক তখনই আমার পারসোনাল ফোন। রিসিভ করে কথা বলতে বলতে ১১:২০।
#সাড়ে ১১ টায় যখন পড়তে বসলাম, তখন আমার হাতে আর মাত্র ৯ ঘন্টা সময় আছে এক্সাম হলে ঢোকার।
#এই নয় ঘন্টার মধ্যে বিরতি আছে,একটু ঘুম আছে, সকালের গোসল,প্রকৃতির ডাক, খাওয়া ইত্যাদি মিলিয়ে ৫ ঘন্টা মিনিমাম ।
#১১:৩০ থেকে সাড়ে ৩ টা পর্যন্ত পড়লাম(এর মধ্যে প্রতি ২৫ মিনিট পর পর ৫মিনিট বিরতি। এবং দুইবার #১৫+১৫=৩০ মিনিট বিরতি ছিলো।)
রাত সাড়ে তিনটায় আর কোনভাব
চোখ আটকে রাখতে পারছি না।বাধ্য হয়ে বেডে এলাম। ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস আপডেট দিয়ে ঘুমতে গেলাম ৪ টায়। দুই ফ্রেন্ডের পড়ার টেবিলে দুইটা চিরকুট লিখে রাখলাম যেন ৬:৩০ এ ডাক দেয় তারা।
#সকাল ৬:২৮ ঘুম থেকে উঠলাম। ফ্রেশ হতে হতে ৭ টা।আধা ঘন্টা এদিক সেদিক পাতা উল্টয়ে বই গুলো সব টেবিলেকে পড়ার জন্য দিয়ে আমি গেলাম গোসল করতে।
এদিকে অল্প ঘুমে শরীর টা টালমাটাল অবস্থা।
#৮ টা নাগাদ যখন ঘর থেকে বের হয়ে পরীক্ষার হলে গেলাম,তখন ভেবে দেখে #গত ৭২ ঘন্টার মধ্যে আমি বই পড়েছি মাত্র আড়াই থেকে তিন ঘন্টা। আর এটেন্ড করতে যাচ্ছি চার ঘন্টার এক্সামে!!
#পরীক্ষার হলে যখন কোশ্চেন পেপার হাতে পেলাম তখন মনে হচ্ছিলো সবই পারি আবার কিচ্ছু পারি না।
কিন্তু যখন লিখতে শুরু করলাম, তখন লিখেই যেন শেষ করতে পারছিলাম না। শেষ পর্যন্ত পারলামও না।কিন্তু যা লিখলাম #its better than the good.
মনে মনে উপরওয়ালা কে একটা থ্যাংকস দিয়ে বের হলাম।
প্রমথ চৌধুরী কে স্মরণে এনে ভাবলাম,
যাক অল্প কথায় যদি কাজ হয় তবে বেশি কথার দরকার কি??
১১/০৮
Writer information NILKANTO