:::: MENU ::::
  • slider image 1

    Take my hand, take my whole life too.

  • slider image 2

    I never want to live without you

  • slider image 3

    I am who I am because of you.

রবিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৫

  • ৮:১০:০০ AM
HELLO GUYS,
I would like to tell you a story.Would you mind, if i want to borrow some time from u? If not then scroll down and read the full story.
Lets start:
Ancient Story: Black Blocked facebook day
Long long ago,it was going the golden period of information technology in Digital Bangladesh and It was also a golden period of  facebook to Bangladeshi people . People had thousands of friends and followers. They used to post their thoughts,Like and comments to other's.Even they were able to communicate with their kith and kin,able to make new relations,promote their business products,able to buy and sell different goods, able to arrange life saving health campaigns etc etc.In a word, facebook was very much known as a platform of social and business relationship. Over all everyone was also very much happy then.
But one day,Suddenly Bangladesh government blocked facebook.No user could use facebook as usual. People thought, it may be technical problem or phone data had been run out.But when they came to know that facebook has been blocked, they were surprised and shocked.
Oh!
Before i telling you the rest,i want to know,
Do you guys curious to know the date of "black blocked fb day " and why government blocked facebook??
Then listen up,the day was 18 November 2015.
And Facebook had been blocked because of a worse thought of some Political people like mp,minister bla bla bla....
Mainly they thought that people of opposite party or the people who were against the judgement taking place that time titled "(War crime) " could use social media to spread violence. Although the so called violence which wasn't taken place and which was only a thought that it can be risen through facebook became the suffering and headache of facebook users. 
Do you know,what the facebook users used to do then??
They found out alternative way of using facebook. They started to use VPN and Proxy Server,Proxy IP to log in facebook and used it.
"Sir,
Was Using of facebook in Bangladesh prohibited /illegal? "One of the listener asked.
No,no dear,certainly not. Using of facebook wasn't prohibited /illegal. Government only blocked facebook from their server/banned local IP to connect with facebook but didn't force over people or didn't force them not to use.So, only a primary level users were remained out of facebook because they didn't know how to use proxy ip/server.. But intermediate and expert level users were able to use facebook via VPN,Proxy ip/server. . Except all these a large number of users couldn't able to use facebook.
Hey guys,
do you know what was the impact of  blocking facebook?
Ok ok.... I'll tell you rest of the story tomorrow. But before leaving a want to ask you something . Are you guys ready?
Then,for a while walk into your imagination and guess, what were the good and bad effects of blocking social media like facebook that time?
Keep thinking.. Write down the good and bad effects . I'll ask you the same question tomorrow. ..
#nilkanto

শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৫

  • ৩:৫২:০০ PM
কিছু মানুষের তেল মারার দক্ষতা থাকে অসাধারণ এবং তাদের এই দক্ষতা দেখে আমি যারপরনাই মুগ্ধ।মাঝে মাঝে আফসোসও হয় তাদের সেই মন ভুলানো, প্রাণ মাতানো চাটুকারিতা দেখে। আহা!  কেন যে এসব আমি করতে পারি না! :(
বৌ পটানো থেকে বস পটানো এমনকি স্বয়ং সৃষ্টিকর্তাকেও এরা পটাতে এতটা দক্ষ যে,খোদ ইবলিস শয়তানও তাদের কাছে হার মানতে বাধ্য।উপরুন্ত, ইবলিস সেই বেচারার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় স্বীয় লেজ আপন পদে ঢুকিয়ে সেলাম ঠুকে চলে যায়!! :P
যাই হোক,ব্যাপার হলোঃ
ধরুন,আপনি একজন নামী দামী ব্যক্তি। স্বাভাবিকভাবেই আপনার চারপাশে মানুষজন মাছির মত ভন ভন করে।আর আপনিও নানা স্বাধের মিষ্টি দিয়ে তাদের চারপাশে রাখেন।এদের মধ্যে কিছু মাছি আছে যারা মৌমাছি আর কিছু আছে যারা কেবলি মাছি। আপনার চারপাশে যেসব মৌমাছি আছে তারা আপনার পাশে থাক বা না থাক আপনার মৌচাকে  ঠিকই মধু সরবরাহ করে যাচ্ছে।কিন্তু তাদের একটাই প্রবলেম আর তা হলো, "চাটুকারিতায় তারা বন্ধা তাই তাদের জমানো মধু আপনি দেখতে পান না এবং হুলওয়ালা। "অতএব, আপনার সুনজর হয়ত তাদের দিকে আছে কিন্তু তারা আপনার কাছ ঘেষতে পারে না।
কারন,
১) তারা চায় না আপনাকে তোষামোদ করতে।
২) তারা আপনার মঙ্গল চায় কিন্তু মনে মনে যা তারা প্রকাশ করতে চায় না।এককথায়, তারা নিঃস্বার্থ ভাবে আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী।
অথবা,
৩) তারা স্বার্থপর হিংসুটে স্বভাবী না।
এবার এই মৌমাছি বাদে যারা আপনার পাশে সারাক্ষণ ভনভন করে তারা হলো সেই সব মাছি যারা উড়ে এসে জুড়ে বসে।তারপর মৌচাকে জমা মধুর সাধ গ্রহন করে।
আর সারাক্ষণ আপনার কানের কাছে সুমিষ্ট সুর তুলে(যদিও মাছির ভনভনানি কারোই ভাল লাগে না।)এরা আপনাকে নানাভাবে বুঝাতে সক্ষম হয় যে,আপনি তার/তাদের কাছে দেবতা কিংবা দেবতুল্য।  আপনিও খুব সহজেই তার তোষামোদিতে ভুলে তার প্রতিটি কথাকে অমৃত সদৃশ মনে করেন ।
"আহা! এরকম ভক্ত আর কেউ হতেই পারে না! আহা!!"
আপনি মনে মনে হয়ত এরকম করেই ভাবেন,ভাবতে থাকেন।
এবার সেই ভক্ত যাই বলুক না কেন তা আপনার মনে হবে, বোধহয় কোন ফেরেশতা আপনার উপর ওহী নাযিল করছে!! কিন্তু,আসলেই কি তাই????
#যদিও_পাম_তবুও_আরাম#যে_দেয়_তারও_আরাম_যে_নেয়_তারও_আরাম

বৃহস্পতিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৫

  • ৭:৩৯:০০ AM
প্রিয়তমা,
মুখনিঃসৃত নিকোটিনের সাদা ধোয়ার কুন্ডলীতে বেদনার হলদে রং হয়ত আজ আমার খুব প্রিয়।তবে চিরদিন এটা আমার প্রিয় ছিলো তা কিন্তু না।এমনকি একটা সময় ছিলো যখন তোমার মত আমার কাছেও এটি ছিলো সবচেয়ে ঘৃণ্য এবং অসহ্য। কিন্তু সেই অপ্রিয় বস্তুটাকেই আজ সব কিছুর উপরে আগলে রেখেছি ।। কেন? হয়ত জানতে চাও। কিংবা তার কারন তুমি নিজেও জানো। তারপরেও তুমি বারবার আমাকে প্রতিজ্ঞা করিয়েছ যেন আমি এসব ছাই পাশ ছেড়ে দেই  । আমিও তাই ভেবেছিলাম। ছেড়েও দিয়েছিলাম বহুবার । কিন্তু কখনো একেবারে ছেড়ে দেয়া আর হয়ে উঠেনি।জানিনা আর কখনো হবে কিনা! তবে ধীরে ধীরে যে মৃত্যু আমাকে টেনে গ্রাস করছে তাকে ত্যাগ করি কোন সাহসে? এ যে চিরন্তন, এটাই তো শ্বাস্বত সত্য। আর বাকি সব মিথ্যে মায়া বৈ আর কিছু নয়।
যাই হোক, তবুও ছেড়ে দেব এটাকে।কিন্তু নিকোটিনের সাদা ধোয়ার কুন্ডলীতে বেদনার হলদেটে যে আস্তরণ পড়ে আছে তাকে ছেড়ে দেব কি করে,বলতে পারো?
অনেক বার তোমাকে ছেড়ে,ফেলে আসা স্মৃতির মায়া কাটিয়ে বাঁচতেও চেয়েছি,পারিনি। বরং যতবার ভুলে গিয়ে সুখি হবো ভেবেছি ততবারই একশত বিশ শতাব্দীর পরতে পরতে ফেলে আসা স্মৃতিগুলো আমার হৃদয়ের আকাশে তারা হয়ে জ্বলেছে। তুমিই বল,যে তারা গুলো আমার নাগালের বাহিরে,দূর আকাশে জ্বেলে থাকে আপন ইচ্ছায় ;তাকে কি জোর করে টেনে হিচড়ে থলিতে ভরা যায়? নাকি ফটোশপের এডিটর দিয়ে মুছে ফেলা যায়? যায় না।আর কখনও যাবেও না।আর তাই হয়ত কখনো ভুলে থাকা হবে না তোমাকে। সত্যি কথা বলতে, আসলে আমিই ভুলে থাকতে চাই না।
তবুও মাঝে মাঝে সব কিছু ভুলে যাবো বলে ঠোটের কোনে নিকোটিনে ভর্তি শলাকা জ্বালাই,তার তাপ নেই,ফু দিয়ে সাদা ধোয়ার কুন্ডলী আকাশে ছেড়ে দেই সাদা মেঘ ভেবে। তারপর এক বুক আশা নিয়ে চেয়ে থাকি তারার পানে। মনে মনে বলি,"ও তারা,তুই নেমে আয়।এ বুকে এসে বাসা বাঁধ যেভাবে বেঁধেছিলি গত শত শতাব্দী ধরে।"
কিন্তু তারারা আসে না।না আসো তুমি।কেউ বলেনা,"তুমি কখনো মানুষ হবে না।"কিংবা রাগ করে কেউ মুখ ফিরিয়ে থাকে না।শুধু স্মৃতির তারাগুলো মিটিমিটি জ্বলে থাকে হৃদয়ের আকাশে। আর আমি?? মিস করে যাই।মিস করে যাই ফেলে আসা একশত বিশ শতাব্দীর শীতের কুয়াশা,রাঙানো লেপের কাভার,সকালের সোনালী রোদ,রাতের উষ্ণ আলিঙ্গন।।
#নীলকান্ত ®
  • ৭:৩৩:০০ AM

সাদা-মাটা গ্রাম্য জীবন ছেড়ে জীবন ও জীবিকার তাগিদে আজ হয়ত ইট পাথরের শহরে অচেনা-অজানা মানুষের চিড়িয়াখানায় ঢুকেছি।আর যান্ত্রিক এ জীবনের চিড়িয়াখানায় অনুভূতি গুলো যেমন ভোতা হয়ে যায়,তেমনি আবেগগুলো একে একে টলে পরে মৃত্যুর কোলে।সময়ের ৩৬০ ডিগ্রীর আবর্তনে সেকেন্ডের কাটা ধরে দৌড়াতে হয়, পিছিয়ে পড়লে পৃষ্ট হতে হয় সময়ের যাঁতাকলে।
কিন্তু কি আশ্চর্য! যে আমি আমার অনুভূতিকে জীবনের সবচেয়ে বড় বলে মনে করি,অনুভূতি ছাড়া যার কাছে জীবন অসম্পূর্ণ,সেই আমাকেও আজ ভোঁতা অনুভূতি নিয়ে চলতে হবে??কিংবা অনুভূতিহীন ভাবে??
সত্যিই, হয়ত ভোতা অনুভূতিগুলোও এক সময় শূন্যে এসে দাঁড়াবে আর আমিও হয়ে যাব অন্য সব যন্ত্র মানবের মত!!!
ইট -পাথরের শহরে যেখানে ভোরের সূর্য জানালার পর্দার ফাঁক গলে চোখে এসে পড়ে না, কাক ডাকা ভোরে দূর্বা ঘাসে শিশির জমে না, বাস-ট্রেন -রিক্সার টুনটুন-প্যা পু তে অনুভূতির আর্তনাদ কারো কানে যায় না, যেখানে কর্মক্লান্ত ঘামে ভেজা মুখের উপর বসুন্ধরা টিস্যুতে ছাড়া মৃত্তিকার ছোয়া পাওয়া যায় না, সেখানে আমার মত বিল পাড়া গাঁয়ের- মাটির মানুষের স্থান আছে কি??
হয়ত নেই।হয়ত হবে।কিন্তু একটা প্রার্থনা করি,"সেই বিল পাড়া গাঁয়ের মানুষের মাঝে যেন বিধাতা কখনো অনুভূতিহীন যান্ত্রিক শহুরে মানুষ ঢুকিয়ে না দেন।আমি যে যান্ত্রিক,অনুভূতিহীন,বদ্ধ,ইট-পাথরের বিলাসী জীবিকার চেয়ে বিল গাঁয়ের এই কাদা মাখা জীবনকেই বড্ড বেশি ভালবাসি। "

Writer information NILKANTO