মানুষ বিরহ,বেদনা আর দুঃখগুলোকে যত সুন্দর ভাবে, কাব্যিক ভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারে,আমার মনে হয়, সুখ গুলো কে,হাসি গুলো কে ঠিক সেভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারে না!
এর পেছনে কোন সায়িন্টিফিক ব্যাখ্যা আছে কিনা জানি না।আর ব্যাখ্যা খুঁজতেও যাই নি।তবে কারো যদি এর কারন জানা থাকে তবে জানাবেন।
সম্ভবত প্রায় তিনশ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দে গ্রিক দার্শনিক এপিকিউরাস যখন তার ভোগবাদী (Epicurism) দর্শন দিয়ে ব্যাখ্যা করলেন যে, মানুষের মৌল আকাঙ্ক্ষা হচ্ছে সুখ লাভ এবং দুঃখ কে পরিহার করা তখন আমার মত তার কিছু শিষ্য তার মতবাদের উল্টো ব্যাখ্যা দাড় করালেন।বেচারা এপিকিউরাস চেয়েছিলেন মানুষ কে দুঃখ এবং ব্যক্তিগত ও ইন্দ্রিয় গ্রাহ্য সুখ পরিহার করে অধিকতর ভালো পদ্ধতি তে মানুষিক সুখ লাভের পথ বাতলে দিতে কিন্তু আমরা তার পদ্ধতি টা নিজেদের মত করে দাড় করালাম। আর বুঝালাম যে," ব্যক্তিগত আর ইন্দ্রিয় গ্রাহ্য সুখ লাভ ছাড়া মানুষিক সুখ লাভ করা যায় না! "
আর তারই ফলশ্রুতি তে আমরা নিজেরাই নিজেদের সাথে ছলনা করতে শুরু করলাম।
মিথ্যে সুখের পেছনে ছুটতে ছুটতে সুখের সঙ্গাই ভুলে গেলাম। আর তখনই নিজেদের ব্যক্তিগত কিংবা ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য তথাকথিত কোন সুখের একটু হেরফের হলেই কাব্যে,কলমে দুঃখের বন্যা বয়ে যেতে থাকে। কিন্তু সুখ কে চিহ্নিত করার কোন ভাষা খুঁজে পাই না!!
এর পেছনে কোন সায়িন্টিফিক ব্যাখ্যা আছে কিনা জানি না।আর ব্যাখ্যা খুঁজতেও যাই নি।তবে কারো যদি এর কারন জানা থাকে তবে জানাবেন।
সম্ভবত প্রায় তিনশ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দে গ্রিক দার্শনিক এপিকিউরাস যখন তার ভোগবাদী (Epicurism) দর্শন দিয়ে ব্যাখ্যা করলেন যে, মানুষের মৌল আকাঙ্ক্ষা হচ্ছে সুখ লাভ এবং দুঃখ কে পরিহার করা তখন আমার মত তার কিছু শিষ্য তার মতবাদের উল্টো ব্যাখ্যা দাড় করালেন।বেচারা এপিকিউরাস চেয়েছিলেন মানুষ কে দুঃখ এবং ব্যক্তিগত ও ইন্দ্রিয় গ্রাহ্য সুখ পরিহার করে অধিকতর ভালো পদ্ধতি তে মানুষিক সুখ লাভের পথ বাতলে দিতে কিন্তু আমরা তার পদ্ধতি টা নিজেদের মত করে দাড় করালাম। আর বুঝালাম যে," ব্যক্তিগত আর ইন্দ্রিয় গ্রাহ্য সুখ লাভ ছাড়া মানুষিক সুখ লাভ করা যায় না! "
আর তারই ফলশ্রুতি তে আমরা নিজেরাই নিজেদের সাথে ছলনা করতে শুরু করলাম।
মিথ্যে সুখের পেছনে ছুটতে ছুটতে সুখের সঙ্গাই ভুলে গেলাম। আর তখনই নিজেদের ব্যক্তিগত কিংবা ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য তথাকথিত কোন সুখের একটু হেরফের হলেই কাব্যে,কলমে দুঃখের বন্যা বয়ে যেতে থাকে। কিন্তু সুখ কে চিহ্নিত করার কোন ভাষা খুঁজে পাই না!!
কি আশ্চার্যই না ব্যাপার! আমরা কত সহজে দুঃখকে আপন করে নেই,হৃদয়ের সিংহাসনে বসাই, প্রয়োজনে হৃৎপিন্ডটাও কেটে রেখে দেই তার জন্য, কিন্তু সুখের জন্য সমবেদনার ভাষা খুঁজে পাইনা। কিংবা সুখের ছোঁয়া পাওয়া মাত্রই কলমের কালি শেষ হয়ে যায় অথবা মোবাইল কিপ্যাডের "সুখ" শব্দটা লেখার মত চার্জটুকুও!!!