প্রিয়া,
খুব ইচ্ছে করছিলো, বাঁশি বাজাই।গলা ছেড়ে ডেকে উঠি তোমাকে। বিরহী হৃদয়ের অব্যক্ত আর্তনাদ গুলি ভাসিয়ে দেই বাতাসের তরঙ্গে।
সুরের মূর্ছনায় তোমার তন্দ্রালু আখি পাতে স্বপ্নের বুনে দেই জাল।
সুরের মূর্ছনায় তোমার তন্দ্রালু আখি পাতে স্বপ্নের বুনে দেই জাল।
কিন্তু ইট-পাথরের চার দেয়ালের মাঝে আমার বাঁশির সুর তোমার কান অবধি কি পৌছবে?
জানিনা।
শহুরে দালান কোঠায় হয়ত প্রতিধ্বনিত হয়ে সে আর্তনাদ ফিরে ফিরে আসবে আমারই কাছে।স্বপ্নলোক থেকে আছড়ে পড়বে হৃদয় পোড়া কয়লা গুলি।অথবা বাতাসের বিপরীতায়ন স্বপ্নপোড়া ছাইগুলোতে ঢেকে যাবে সুর।
রাতের নিস্তব্ধতা ভেদ করে মর্মভেদী আর্ত-চিৎকারে আকাশের তারাগুলো খসে পড়বে এক এক করে।চাঁদের বুড়িটা তার চড়কা ছেড়ে উঁকি মেরে দেখবে হৃদয়ের বিরহের চিতা জ্বলছে দাউ দাউ করে!
শুধু তুমিই দেখবে না,শুনবে না কোন কিছু।জানালার ফাঁক গলে শেষ প্রহরের হিমেল হাওয়া লাগতেই আলতো করে টেনে নেবে গায়ের কাঁথা।
তারপর আবারো সেই অঘোর ঘুম।পবিত্র-নিস্পাপ চেহারা,টোল পড়া গালে মৃদু হাসি।
আর আমি?
বাঁশির সুর খুঁজে যাব হন্যে হয়ে। যে সুর তোমার কানে পৌঁছাতে পারে! ইট-পাথরের দেয়াল ভেদ করে তোমার ঘুম ভাঙাতে পারে, তেমন সুর।
জানিনা।
শহুরে দালান কোঠায় হয়ত প্রতিধ্বনিত হয়ে সে আর্তনাদ ফিরে ফিরে আসবে আমারই কাছে।স্বপ্নলোক থেকে আছড়ে পড়বে হৃদয় পোড়া কয়লা গুলি।অথবা বাতাসের বিপরীতায়ন স্বপ্নপোড়া ছাইগুলোতে ঢেকে যাবে সুর।
রাতের নিস্তব্ধতা ভেদ করে মর্মভেদী আর্ত-চিৎকারে আকাশের তারাগুলো খসে পড়বে এক এক করে।চাঁদের বুড়িটা তার চড়কা ছেড়ে উঁকি মেরে দেখবে হৃদয়ের বিরহের চিতা জ্বলছে দাউ দাউ করে!
শুধু তুমিই দেখবে না,শুনবে না কোন কিছু।জানালার ফাঁক গলে শেষ প্রহরের হিমেল হাওয়া লাগতেই আলতো করে টেনে নেবে গায়ের কাঁথা।
তারপর আবারো সেই অঘোর ঘুম।পবিত্র-নিস্পাপ চেহারা,টোল পড়া গালে মৃদু হাসি।
আর আমি?
বাঁশির সুর খুঁজে যাব হন্যে হয়ে। যে সুর তোমার কানে পৌঁছাতে পারে! ইট-পাথরের দেয়াল ভেদ করে তোমার ঘুম ভাঙাতে পারে, তেমন সুর।
#নীলকান্ত
৫/৫/১৫ ০২:০৩ এএম
৫/৫/১৫ ০২:০৩ এএম