:::: MENU ::::
  • slider image 3

    I am who I am because of you.

  • slider image 1

    Take my hand, take my whole life too.

  • slider image 2

    I never want to live without you

  • slider image 3

    I am who I am because of you.

  • slider image 1

    Take my hand, take my whole life too.

  1. 1
  2. 2
  3. 3

সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬

  • ৪:০০:০০ PM
তোমাকে নিয়ে লেখা কবিতার দিকে তাকালে আজ ঘেন্না হয়। বড্ড বেমানান তোমার সাথে। এক একটি কবিতা যেন, ল্যাম্পপোস্টের নিচে দাঁড়িয়ে থাকা এক একটি পতিতা। আর সেই- পতিতা কবিতাগুলোর প্রতিটি পঙক্তি যেন আজ সেঁজে গুঁজে খদ্দর খুঁজে বেড়ায় রাতে, আঁধারে। বড্ড বেমানান সেই সব উপমার যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে রাতের ল্যাম্পপোস্ট গুলো। আমায় অন্ধ বলে। বলে, আমি নাকি রাতকানা। তাই- পতিতার হৃদয় খুঁজে ভুল করেছি! যে হাসনাহেনার সাথে কবিতা জুরে ছিল, সেও আজ প্রশ্ন তোলে। মানহানির মামলা ঠুকে দেবে বলে ভয় দেখায়! বলে- আমি নাকি গন্ধ বুঝি না।তাই- কবিতার শরীরের পঁচা গন্ধকে...
  • ৩:৫৫:০০ PM
অবশেষে মা'কে বললাম,"মা,তোমার পুত্র বধু খোঁজ।" মা আমার কথা বিশ্বাস করতে পারছিল না। অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করল,"কেন? ওর সাথে কি রাগারাগি হয়েছে?" মাকে বললাম, "না মা, রাগারাগি হয়নি।" মা তবুও যেন বিশ্বাস করতে পারল না। আর কিভাবেই বা করবে! যে মেয়েটার জন্য এত কিছু সহ্য করলাম,যার জন্য জীবনটাকে ট্রেজেডি সিনেমা বানালাম, সেই মেয়েকে ছেড়ে অন্য কাউকে বিয়ে করব সেটা অবিশ্বাস্যই বটে! মা তাই সত্য উদঘাটনের জন্য ওর নাম্বারে ফোন দিল।ফোন বন্ধ। শেষ পর্যন্ত ঘুরে ফিরে ফোন টা আমার কাছেই এলো। "হ্যালো মা,আসসালামু অলাইকুম। বল মা।" আমি ফোন রিসিভ করেই বললাম। মা একটু অবাক...
  • ৩:৪০:০০ PM
বাবা, প্রথম যখন বুঝতে শিখলাম সম্পর্ক কি,তখন চার পাশে হাতড়ে তোমায় পাইনি।পরিবারে দাদা-দাদী,চাচা,ফুফুরা, মা সবাই ছিল শুধু তুমি ছিলে না।পরে জানলাম তুমি দেশের বাহিরে। চাকুরীর প্রয়োজনে হাজার হাজার মাইল দূরের অরন্য ঘেরা আফ্রিকায়। অবশ্য তখন ভূগোলের কোন ধারনা ছিল না আমার।না ছিল মাইল বা কিলোমিটারের ধারনা।শুধু জানতাম আফ্রিকা অনেক অনেক দূরে।  মাকে বলতাম,"মা,আফ্রিকা কত দূর?" মা বলত, "অনেক অনেক দূরে। সমুদ্র পাড়ি দিয়ে যেতে হয়।" সমুদ্র বলতে এটা জানতাম...

বুধবার, ১৫ জুন, ২০১৬

  • ৪:৪৫:০০ AM
প্রিয়তমা, বুকের মধ্যে চিনচিন করছে।একটা অস্ফুট হাহাকার বুকের ভেতরটা ফালাফালা করে দিচ্ছে অবিরত।  এ ব্যাথাটা যে কেমন ব্যাথা জানো তুমি? জানো হয়ত কিন্তু বুঝ না। বুঝলেও অনুভব করতে পারবে না তুমি। এটা কষ্টের এমন এক মাঝামাঝি অবস্থা যেখানে অনুভূতি গুলো ভোঁতা হয়ে যায়,হৃৎপিন্ডের উঠানামা শিথিল হতে শিথিলতর হয়, কষ্টগুলো অশ্রু হয়ে বেড়িয়ে আসতে চায় কিন্তু পারেনা। স্মৃতিগুলোর আর্তনাদে কেঁপে কেঁপে উঠে হারানোর ভয়ে ভীত স্বপ্নগুলো।তারপর ধীরে ধীরে চোখটা ছলছল করে উঠে কিন্তু লোনা জল লোক লজ্জার ভয়ে লুকিয়ে থাকে চক্ষু গহবরে। প্রিয়তমা, এ ব্যাথা যে কেমন ব্যাথা তা...

সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬

  • ৬:১৩:০০ PM
পাশাপাশি হেটে অনেকটা পথ দিয়েছি পাড়ি, অনেকটা বন্ধুর পথ একসাথে। কথা ছিলো, বন্ধুর পথ পেরুলেই পিচঢালা জীবন; সুখ আর সুখের স্বপ্ন বুনবো তাতে। কিন্তু- এখন যখন পিচ ঢালা পথে এসে দাঁড়িয়েছি তখন দুজনার দুটি পথ আলাদা হয়ে গেছে! স্বপ্নের সুতো ছিড়ে গেছে স্বার্থের কড়িতে। হয়ত এভাবেই ছিঁড়ে যায় সব, ছিঁড়ে যায় সব বন্ধন এসে পিচঢালা এই পথে।। বড়ই নিষ্ঠুর এ পথ ,নিষ্ঠুর এই পিচঢালা জনপদ। স্বার্থের কাছে ভালবাসা হয় বধ, সত্যিই, এ এক নিষ্ঠুর জনপদ। দেখ, নেই পথে যখন পথ খুঁজে নিয়েছিলাম, তখন চলেছিস একসাথে। আর এই পিচঢালা...

বৃহস্পতিবার, ৯ জুন, ২০১৬

  • ৮:৩৪:০০ PM
মেয়েরা সব সময় নিজেদের স্বার্থটাই বড় করে দেখে,এরকম কথা লোকে বলে।কিন্তু আসলেই কি তাই? লোকে বলে "স্বার্থের জন্য প্রয়োজনে সব কিছু করতে পারে। এমনকি বয় ফ্রেন্ডকেও ছেড়ে দিতে পারে যখন তখন।নিজের রাগ যিদ কে সফল করার জন্য তো বটেই।" যাই হোক এর জন্য নারীকে দোষ দিচ্ছিনা। বিশেষ করে শুধুমাত্র এ যুগের নারীদের তো অবশ্যই না।কারন, নারী সন্দেহবাতিক, কৌতুহলপরায়ন,অস্থিরচিত্তের একদিনে হয়নি। তাদের এসব গুণের পেছনে রয়েছে বহু পুরোনো ইতিহাস ও ঐতিহ্য। ব্যাপারটা হলো,মানুষের সৃষ্টির আদিকাল থেকেই সে নিজ জায়গায় স্বার্থপর। কিভাবে? তার জন্য আমাদের সৃষ্টির আদিতে যেতে হবে।স্রষ্টা...

সোমবার, ৬ জুন, ২০১৬

  • ১০:১০:০০ AM
সেই অপূর্ণ চাওয়াগুলো, একে একে সবহতাশার চাদরে পড়েছে ঢাকা।চলতে চলতে সোজা পথ গুলোওহয়েছে বাঁকা, প্রাপ্তির প্রান্তে এসে।কালো আধারের বুকে কষ্টের জোনাকিরা সবনীল আলো জ্বেলে পাখা মেলে! আর বুক ফাটা আত্মচিৎকারেমাটির বুকে মাথা খুটে মরে,স্বপ্নের ঝিঝি পোকাগুলো।জ্বলন্ত সিগারেট শেষ হয়,নিভে যায়;এক এক করে ধোয়ার কুন্ডলি গুলোহারিয়ে যায়, কুয়াশার মত।কিন্তু শেষ হয় না, কষ্টের ছুচো গুলোরগা থেকে বিগলিত বিশ্রী গন্ধ।নেভে না,স্বপ্নের গায়ে লেগে থাকা আরডিএক্স,বিস্ফোরিত হতাশার আগুন।হৃদয় পোড়া তামাটে গন্ধে, চারপাশের বাতাসে মৃদু কোলাহল জাগে,আবার থেমে যায় সব, সভ্য জাতিদেরঅসভ্য কার্যকলাপে!আশার...

রবিবার, ৫ জুন, ২০১৬

  • ১০:২২:০০ AM
আজ নাকি কোন স্পেশাল দিন!!ওহ!এখন তো রাত।দিন তো সেই কখন রাতেরআধারে ঢেকেছে।তাহলে আমিই বোধহয় এক্টুদেরি করে ফেলেছি।রাস্তার পাশের ওই দোতলারজানালাটা খোলা ছিল,এলোকেশী কোন রমণীর ধবধবে সাদা পিঠেরসকালের সুর্যস্নান দেখতে দেখতে দুপুরগড়িয়েছে।তারপর,নিকশ কালো ভেজা চুল শুকাতে আসাপাশের বাড়ির যুবতীরদিকে চেয়ে থাকতে থাকতে হয়েছেআসব আসব করেও আসা হয়নি।আচ্ছা,আজ না কি কোন স্পেশাল দিন?সেও তো চলে গেছে আধারেরসাথে সাথে।তবুও রাত এখনো কিছুটা বাকি!কিন্তু,দোতলার বারান্দাররএলোকেশী রমণী নেই,নেই পাশের বাড়ির যুবতী।হয়তবা আবারো একশ বছরপরে ফিরে আসবেওরা দুজন, ফিরে আসব আমি।ফিরে পাব আজকের...
  • ১০:১৯:০০ AM
একটা সকাল দিতে ইচ্ছে করে তোমায়, এরকম এক বৃষ্টিস্নাত সকাল। আকাশে কালো মেঘের ভেলা, বিদ্যুতের ঝলকানি, গুরুম গুরুম বজ্রপাত আর মাথার উপর ঝুম বৃষ্টি। আর সেই সকালে,রাস্তা ফাকা,পাতি হাসগুলো খেলবে জলকেলি।বজ্র মেঘের ঝলকানিতে চোখ বন্ধ করে-দু কানে আঙ্গুল ঢুকাবে অশীতিপর বৃদ্ধা। আর তোমার ভীত-সন্ত্রস্ত মুখটা লুকোবে আমার বুকে।শির শির করে কেঁপে উঠা তোমার ঠোট,উষ্মতা খুজবে আমার ঠোঁটে। এরকম এক সকাল দিতে ইচ্ছে করে খুব।এমনই একটা বৃষ্টিস্নাত সকাল...
  • ১০:১৭:০০ AM
এই যে, এরা সব কাঠবিড়ালের দল, লেজ উচিয়ে ঘোরে-ফিরে, খায় গাছের পাকা ফল।। এরা সব কাঠবিড়ালের দল। রাজনীতির মাঠটা গরম, আছে ক্ষমতা,শক্তি,বল; এবার তোকে কে ঠেকাবে, ইচ্ছা মত চল। এরা সব কাঠবিড়ালের দল।। অবশ্য জাত আছে দুটো, কেউ কারো কাছে হবে না কো ছোট, শুধু, দ্বন্দ্ব তাদের কে খাবে কোন ফল! কেউ পেড়ে খায় গাছ থেকে তো কেউ কুড়ায় গাছের তল। যত যাই বলো রে ভায়া, এরা সব কাঠবিড়ালের দল। আর আমরা?? আমরা মানুষ বড়ই খাস, পদে পদে তাই খেয়ে যাই বাশ।। মুখ ফুটে বললে কিছু, এরা বলে," আরে শালা,তুই আবার কি চাস?? " আমাদের নরম কমল দিল, ভুলেও কভু মারি না এদের ঢিল, কুকুরের সাথে...
  • ১০:১৩:০০ AM
যতবার এ হাতে ময়লা লেগেছে,ধুয়েছি। খালি পানিতে ধুয়েও ময়লা পরিস্কার হয়েছে, কিন্তু এবার?? এবার যে  লেগেছে- চটের ব্যাগ হাতে গ্রাম্য হাটুরের রক্ত, রাস্তায় পড়ে থাকা লুলা ভিখারি সাত্তারের রক্ত। লেগেছে সারাদিন ঘামে ভেজা ভ্যানওয়ালা মন্টুর রক্ত, রোদে পোড়া কৃষ্ণকায় বর্গাচাষী রবিউল মিয়ার রক্ত। এ রক্ত সরাবো কিভাবে?? সাবান দিয়ে,হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে, ডেটল বা স্যাভলনের মত এন্টিসেপ্টিক দিয়ে কতবার ঘসেছি, যায়নি। কাপড় কাচা ডিটারজেন্ট এর মধ্যে হাত ভিজিয়ে রেখেছি বহুবার, তবুও যায়নি। না রক্তের দাগ,না  গন্ধ, কোনটাই। কি করেই বা যাবে - এ রক্তের দাগ যে মিশে...
Writer information NILKANTO