:::: MENU ::::
  • slider image 1

    Take my hand, take my whole life too.

  • slider image 2

    I never want to live without you

  • slider image 3

    I am who I am because of you.

বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০১৫

  • ৮:৪৩:০০ PM
I miss u letter 01 -nilkanto
photo: Collected

আই মিস ইউ(পত্র-১)
প্রিয়তমা,
সারাদিনের ক্লান্তি নিয়ে বাসায় এসে যখন সদর দরজার তালা খুলতে যাই,তখন সমগ্র পৃথীবির বিষন্নতা ভর করে আমার উপর।
আমি ভাবি,হয়ত ঘরের সামনে দাঁড়িয়ে দরজায় একবার কড়া নাড়তেই দরজা খুলে যাবে।এক গাল প্রাণ ভরানো হাসি নিয়ে তুমি দাঁড়িয়ে থাকবে খোলা দরজার সামনে।
ভাবি, সেই হাসির রেখায় মিলিয়ে যাবে আমার সারাদিনের ক্লান্তি,শ্রান্ত শরীর।
হয়ত, ঘরে ঢুকতেই তুমি ব্যস্ত হয়ে যাবে, আমার খাবারের বন্দোবস্ত করতে। তারপর, আমি যখন ওভাবেই খেতে যাবো,তখন তুমি হুকুমের স্বরে বলবে,"যাও,আগে হাত মুখ ধুয়ে আসো।"
কিন্তু কি আশ্চার্য দেখো!
তার কোনটাই আর হয় না।
আমি অভুক্ত-ক্লান্ত শরীর নিয়ে ঠিকই দরজায় দাড়াই, কিন্তু দরজা খোলার মানুষ নেই আজ।
আমি ঠিকই , দরজা খুলে ভিতরে ঢুকি কিন্তু কেউ হাসি মুখে দাঁড়িয়ে থাকে না, কেউই ব্যস্ত হয়না কি খেতে দেবে তার জোগাড় করতে। কিংবা হাত মুখ না ধুয়ে খেতে বসলেও কেউ বারন করে না কখনো।
বড় একা হয়ে  গেছি আজ।কিন্তু দেখ,এই সেদিনও সব কিছু ঠিক ছিলো । সেদিন এসব কিছুই মনে হয়নি।
তবে আজ কেন হয়? আজ দু'জনে দু প্রান্তে তাই?
আজ দু'জন পাশাপাশি নেই বলেই কি?
হয়তবা।
আচ্ছা, তোমারও কি কখনো এমন লাগে? বুকের ভেতর কোথাও খচ করে উঠে, কিচেনের চুলা জ্বালাতে গিয়ে।যখন কেউ বলে না, "এই সাবধানে! আগেই গ্যাস জ্বালাবা না।আগে দেয়াশলাই জ্বালিয়ে চুলার উপর রাখো,তারপর গ্যাস ছাড়ো ধীরে ধীরে।"
কিংবা যখন পাতিল টা নামাতে গিয়ে হাতে আঁচ লাগে! তখন কি মনের অজান্তেই আমাকে ডেকে উঠো?
কিংবা, যখন কেউ তোমাকে মুখে তুলে খাওয়ায় না,তখন কার উপরে অভিমান করে মুখ ঘুড়িয়ে থমকে থাকো? মনের কোনে জমতে থাকা কষ্ট গুলো ক্যামনে তুমি লুকিয়ে রাখো?
আমি জানি, তোমার চোখে তখন ছলছল করে লোনা জল।বুকের মধ্যে আর্তনাদ করে স্মৃতি গুলো। চিৎকার করে ডাকতে ইচ্ছে করে আমাকে।কিন্তু পারো না।গাল বেয়ে চুইয়ে পরে স্বপ্নগুলো লোক চক্ষুর অন্তড়ালে।
আর ক্যালেন্ডারের পাতায় দাগ দিয়ে রাখো চলে যাওয়া দিনগুলি, অনাগত ভবিষ্যতের দিকে চেয়ে।
আমিও যে তোমারই মত চেয়ে আছি।আমিও যে সেই আগামীর জন্য বুক বেধে স্বপ্ন দেখি।সেই সব দরজার এপাশের-ওপাশের স্বপ্ন।।
#নীলকান্ত

রবিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৫

  • ২:৪০:০০ PM
এক ঝাঁক বৃষ্টি হয় কখনো?হয়না।
তবুও আমার এক ঝাঁক বৃষ্টি চাই।
গ্রীষ্মের খা খা রোদে
ঘামে ভেজা শরীরে কষ্ট ভেজা সুখ চাই।
কৃত্রিম ভূকম্প চাই,
সিক্ত বসন, উন্মাদ লাঠিয়ালের
সপাৎসপাৎ আঘাতে সুখের রক্তিম বর্ষন চাই।
তারপর আবার আমি এক ঝাঁক
বৃষ্টি চাই।
লাল বৃষ্টি, সাদা বৃষ্টি, ঘোলা বৃষ্টি
কিংবা শীলা বৃষ্টি।
#নীলকান্ত
  • ২:৪০:০০ PM
ইস!  সিদ্ধান্ত টা যদি সঠিক হত!
**********----****************
কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট নিয়ে ঘাটাঘাটি আমার একরকম নেশা। ২০০৩/৪ সালে প্রথম যখন হাতে মোবাইল আসে ঠিক তখন থেকে এই ঘাটাঘাটি বেশ নিয়িমিত। আমার মোবাইল টিপাটিপি দেখে বাবা বলত,"এত টিপলে মোবাইল দুই দিনও টিকবে না"।আর বুঝতেই পারছেন তো যে,২০০২-০৩ সালে মোবাইল কত আকাঙ্খিত একটা বস্তু ছিল সবার কাছে।
সে সময় ৫-৭ টাকা/মিনিট কথা বলতে হত বিভিন্ন দোকানে গিয়ে গিয়ে।তাও তার সাথে ছিল এন্টিনা লাগানো! সারা পাড়ায় ঘুরলে দু একজনের কাছে মোবাইল পাওয়া যেত।আর কারো হাতে যদি ক্যামেরা মোবাইল থাকত, তবে তো কথাই নেই! ভাবটাই অন্যরকম।
আমার বাবার হাতে প্রথম মোবাইল নোকিয়া ৩৩১৫ মডেল।আর আমার হাতে এলো ৬৬১০ মডেল।ক্যামেরা ফোন।স্বভাবতই ভাবটা বেশ বেড়ে গেল।আর তাই টিপাটিপিও চলছিলো বেশ রমরমা।ওই যে বললাম,আমার টিপাটিপি দেখে বাবা বলত,বেশি টিপলে ফোন নষ্ট হয়ে যাবে।আর আমি বাবা কে বলতাম,"যত টিপবেন তত শিখবেন।"
আর তাই ইচ্ছা মত টিপতে টিপতে একসময় পরিচয় হলো Google এর সাথে। বেশ কিছু দিন পরে
Muhammad Sumon Molla Selim ভাইয়ের friendsbd.net এর মত ফোরাম সাইটের সাথে।
তারপর থেকে চলছে তো চলছেই।
২০০৫/৬ সাল নাগাদ কম্পিউটারের সাথে হলো প্রাথমিক পরিচয়।ভয়ে ভয়ে কম্পিউটারের কী-বোর্ড আর মাউসে হাত পড়ল।তারপর আবার সেই টিপাটিপি। ইচ্ছা মত,যত খুশি টিপতে থাকো। কম্পিউটার আর ইন্টারনেট সেদিন থেকেই আমার খুব পছন্দের বিষয়।
মনে মনে ভাবলাম,পরবর্তীতে কম্পিউটার নিয়ে পড়াশোনা করবো। এস এস সি পরীক্ষার পর রাজশাহী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এ কম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজি তে চান্স পেলাম।কিন্তু পাড়া-প্রতিবেশী এক ডিপ্লোমা ধারী চাচার পরামর্শে, আর বাবা অমত করায় দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়লাম। আসলে সেই মুহুর্তে সঠিক ডিসিশন টা নেয়া আমার একার পক্ষে সম্ভব ছিলো না।আর তাই নিজের নেশার জায়গা ছেড়ে এইচ এস সি তে ভর্তি হলাম।সেই সাথে সাথে আমার জীবনের রং রুটে চলার শুরু হলো। নিজের ভালো লাগার বিষয় ছেড়ে আমি হয়ে গেলাম যাযাবর। যা আজো আমাকে ভুগাচ্ছে নির্মম ভাবে।
যাই হোক,
২০০৯ সালের শেষ দিকে পারসনাল কম্পিউটার পেলাম। পারসোনাল কম্পিউটার মানে স্বাধীনতার চরম সীমা।নিজের ভালো লাগা কে আরেকবার কাছে পাওয়ার চেষ্টা করলাম। আগের চেয়ে বেশি ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি শুরু হলো, শুরু হলো নতুন নতুন বিষয়ের সাথে পরিচয়। Google কে আগেই জানতাম, তার সাথে যুক্ত হলো Facebook,Blog,You Tube,G+, ইত্যাদি। কিন্তু কম্পিউটার ও ইন্টারনেট নিয়ে যে স্বপ্ন ছিলো তা অধরাই থেকে গেলো প্রয়োজনীয় সুযোগ আর পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে।যা আজও চলছে।
তবুও কেন জানি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবজেক্টস এর চেয়ে কম্পিউটারের নেশাই আমার প্রবল।হয়ত আজ যদি টেকনোলজি নিয়ে পড়ালেখা করতাম তবে এগিয়ে যেতে পারতাম অনেক দূর।
কিন্তু আমাদের দেশে সে সুযোগ নেই, যে যা পড়তে বা করতে ভালবাসে,  তাকে তাই নিয়ে পড়তে দেয়া বা পড়ার সুযোগ সৃষ্টির। আর যদিও বা দু একটা জায়গায় সে সুযোগ থাকে, সেখানে মধ্যবিত্ত বা আমাদের মত ছেলে মেয়েদের প্রবেশ দূরহ।
আর তাই তো, আইন নিয়ে পড়ে হয়ত স্বপ্ন দেখি ব্যাংকের চাকরির,কিংবা ইতিহাস পড়ে কোন সরকারী দপ্তরে হিসাব রক্ষকের!!
আজ খুব ইচ্ছে করে নতুন করে জীবনটাতে শুরু করতে।ঠিক প্রথম থেকে।।
  • ২:৩৪:০০ PM
খুব বেশি প্রয়োজন না হলে আয়নার সামনে দাড়ানো হয়না। আর দাড়ালেও চুলের এপাশ থেকে ওপাশ কোন মত চিরুনি চালিয়েই শেষ।
আজ হঠাৎ ই আয়নায় নিজের বয়সের ভাটা পড়া দেখে থমকে গেলাম।
একি! মাথার দু একটা চুল কি খুব বেশি চকচক করছে?
প্রথমে মনে হলো সোনালী রঙের, কিন্তু ভালো ভাবে খেয়াল করতেই বুঝলাম, নাহ! এ তো ঠিক সোনালী না!  সাদা সাদা কিছু একটা !!
নিজের চোখকে কিছুক্ষন ভ্রম মনে হলো। আবারো ভালো ভাবে হাতড়ে দেখলাম,হ্যা ঠিকই। এ রঙ সাদাই।
আমার চুলের যৌবন বুঝি শেষ হবার পথে। নিজের চোখে বয়সের ছাপ ফুটে উঠলো বেশ করে! কিন্তু কেন?
হ্যা এটা তো ন্যাচারাল একটা ব্যাপার।আর আমি জানি চুল শুধু বয়সের কারনেও পাকে না।কারন,অনেক মধ্য বয়সী লোককে দেখেছি কালো মিচমিচে চুল নিয়ে দিব্যি যুবক। আবার অনেক টীনেজ কেও দেখেছি মাথার পাকা চুল নিয়ে যেন জীবনের ভাটিতে পৌঁছে গেছে।
তাহলে চুল পাকে কেন? আর আমারই বা চুল পাঁকলো কেন!!
চুল পাঁকা টা বলতে সাধারণত চুল সাদা হয়ে যাওয়াকে বুঝি আমরা। আর চুল সাদা হয় তখনই যখন,চুলে WTN প্রোটিনের ঘাটতি হয়।WTN হলো এমন এক প্রোটিন যা চুলের রং নির্ধারণ কারী কোষ মেলোনোসাইট কে প্রভাবিত করে।ফলে চুল সাদা হয়। আবার বলা হয় ভিটামিন বি-১২ এর ঘাটতিও চুল পাকার পেছনে দায়ী।।
তাহলে কি আমার ভিটামিন বি-১২ এর ঘাটতি হয়েছে? নাকি WTN প্রোটিনের?
ঘাটতি যাই হোক,ঘাটতির পেছনের কারন খুব পরিস্কার! :p
তাই এবার আসল প্রসঙ্গে আসি।
পুরুষের শরীরে একটা ছোট্ট ওয়ারহাউজ আছে।সেখানে দুটি ডিম্বাকার শুক্রাণু উৎপাদনের ড্রাম আছে।এবার একজন পুরুষ তার সেই উৎপাদন কেন্দ্র থেকে কতটুকু স্পার্ম থ্রো আউট করতে পারে তা ব্যক্তি ভেদে ভিন্ন রকম হয়।
তবে লাগাতার কোন পুরুষ এই কাজটি প্রতিদিন কিংবা দু চারদিন পরপর দু চারবার করলে তার শরীরে ভিটামিন বি-১২  থেকে শুরু করে, WTN,ক্যালসিয়াম সব কিছুরই অভাব হবে, এইটাই স্বাভাবিক! :p
দুর মিয়া, আমারে আবার খারাপ ভাইবেন না! এটা প্রমাণিত সত্য কথা। ১২ মাসে গার্লফ্রেন্ড আমার ১২ পোয়া ক্যালসিয়াম, ১২ তোলা WTN  আর ১২ আনা বি-১২ শেষ কইরা দিছে!
চুল তো পাঁকবেই।না পাইক্কা কি আর উপায় আছে? :p :p

শুক্রবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৫

  • ৮:১৭:০০ PM
হয়ত একদিন,
রক্তজবাটা বুড়ো হয়ে যাবে চামড়ার ভাঁজে ভাঁজে!
যৌবনের রক্তাক্ত পাপড়ি গুলো একে একে
নুইয়ে পড়বে সব।
বয়সের চাপে পাংশুটে হবে সময়ের সব ব্যর্থ আয়োজন।
সেদিনও আমি, আজকের আমিই রব,
তোমার রক্তজবার পাপড়ি ছুয়ে করবো
আলিঙ্গন!
হয়ত সেদিন দাড়াতে ভুলে যাবে
আজকের দুরন্ত দামাল ছেলে!
খসে পড়বে ভ্রমরের পাখা ধীরে ধীরে।
হয়ত,
রৌদ্রদগ্ধ জীবনের বেলা লুকোবে গোধূলির
লাল মেঘের আড়ালে, অস্তগামী সূর্যের মত!
হবে না শুকনো রক্তজবায় প্রাণের সঞ্চার,
তবুও শুকিয়ে যাওয়া পাঁপড়িগুলো জীবন্ত হবে,
উন্মত্ত স্মৃতির ছোঁয়ায় হবে অবনত।
সেদিনও আমি, সেই আমিই রবো;
যেভাবে আজ আছি,কাল ছিলাম!
ছিলাম যুগযুগ ধরে রক্তজবা আর ভ্রমরের মত।
Nilkanto( নীলকান্ত)

বৃহস্পতিবার, ২ এপ্রিল, ২০১৫

  • ৯:৫৬:০০ AM
সমগ্র ভাবে কোন সম্প্রদায় কে দায় করার আগে একবার ভাবুন।সবই ভালো কিন্তু অতিরিক্ত কিছুই ভালো না।
যারা মুসলমানদের ইচ্ছে মত তুলোধনা করছেন তাদের জন্য বলছি,
বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ। এই সম্প্রীতি নষ্ট করার চেষ্টা করবেন না। মুসলমান রা জঙ্গি, মুসলমানরা রক্ষনশীল, গোঁয়ার,হত্যাকারী ইত্যাদি শব্দ যারা ব্যবহার করছেন তাদের পারিপার্শ্বিক, বহির্বিশ্বের অন্যান্য ধর্মীয় গোঁয়ার, রক্ষনশীল, জঙ্গি, হত্যাকারী সম্প্রদায় সম্পর্কে হয় জানার ঘাটতি আছে, না হয় জেনেও না জানার ভান করেন কিংবা চোখ বন্ধ করে আছেন।।
কোন মুক্তমনা কে দেখলাম না যে, কোন দেশে মুসলমানরা নির্যাতিত,অত্যাচারিত, বঞ্চিত হলে মুখ দিয়ে টু শব্দ করেন।বরং কিভাবে জাতিগত বিভেদ সৃষ্টি করে আমাদের এই সোনার বাংলাকে মৃত্যুপুরী করা যায় তাই নিয়ে মত্ত তারা।
আপনি ইতিহাস জানেন না, অথবা ইতিহাসের সেই পাতাটা আগে ভাগে উল্টিয়ে পড়েন যেখানে অন্য জাতি কর্তৃক মুসলমানরা নিপীড়িত, বঞ্চিত,শোষিত হচ্ছে।
আপনি ইসরাইলী দের অহেতুক হামলায় লক্ষ লক্ষ ফিলিস্তিনী মুসলমানদের মৃত্যুর খবর রাখেন না।আপনি বসনিয়ার সংখ্যালঘু মুসলমানদের ভিটা মাটি ছাড়ার খবর রাখেন না,আপনি ভারতের সংখ্যালঘু মুসলমানদের উপর চাপিয়ে দেয়া বোঝার খবর রাখেন না,আপনি মায়ানমারের রোহিঙ্গাদের উপর বর্বরোচিত, অমানুষিক, নির্মম,পশুচিত অত্যাচারের খবর রাখেন না!
আপনি শুধু মুসলমানদের জঙ্গি হওয়ার কথা জানেন,আপনি জানেন তাদের রক্ষনশীল মনোভাবের কথা।
কিন্তু আপনার প্রতিবেশি ভারতের হিন্দুত্ববাদ নিয়ে কোন কথা উঠাতে দিবেন না।আপনি ১৯৯২ এর হিন্দু -মুসলিম দাঙ্গা ভুলে গেছেন, বাবরী মসজিদের সাথে সাথে।কারন সেগুলো কখনো উগ্রবাদ ছিলো না। বাহ!  খুব ভালো।
এবার আমাকে হয়ত বলবেন আমি চরম রক্ষনশীল, উগ্র মুসলমান।  আমি কসম কেটে বলছি, আমি শুধুই মুসলমান। এবং একজন মুসলমান যে নিজ ধর্মের ব্যাপারে আপনাদের মতই রক্ষনশীল, সেনসিটিভ।
কিন্তু আমি আপনাদের মত অন্ধ নই।আমি আপনাদের মত এক চোখা নই।
বিশ্বের যে ২৮/২৯ টি সংখ্যালঘু মুসলমান দেশ আছে সে সম্পর্কে জানুন,পড়ুন তারপর বিচার করুন।সেই সাথে আমিও বিচার করি বাকি মুসলিম প্রধান দেশের সুংখ্যা লঘু অন্যান্যদের নিয়ে।
যারা মুসলমান কর্তৃক অত্যাচারীত হচ্ছে। আমি তাদের তীব্র ঘৃণা করি।আমি তাদের দলে নই।
আমি মুসলমান কিন্তু হত্যাকারীদের দলে নই।যারা বিপথে গেছে তাদের চরম ঘৃনা করি কিন্তু আমি যখন অত্যাচারিত তখন তীব্র প্রতিবাদ করি।যেভাবে আপনি করেন বা করবেন।।
আমি কমেন্ট এ একটা লিংক দিলাম।পারলে পড়বেন।
Link  গুলো দেয়ার মানে হলো, অন্তত আপনি নিজে একটু পরে দেখুন,জানুন এবং বুঝুন।
তারপর বলেন,আমরা এই দেশে এখনো ভালো আছি কি না?
এখনো সম্প্রীতি আছে কি না?
যদি থেকেই থাকে তবে কেন আরো উত্তেজনা বাড়াচ্ছেন? কেন সেটা কে নষ্ট করছেন?
এর জন্য দায়ী কারা হবে?
নিশ্চয়ই আমি বা আমরা,আপনারা।
আর এখন থেকে আমিও মুক্ত মনা।
আমার যা খুশি তাই লিখবো। দেখি কারা কারা তার প্রতিবাদ করে আর কারা কারা তার সামর্থন।
Article by: smharun


Contact me
Writer information NILKANTO