ঠাকুরগাঁ এর আবহাওয়া টা বেশ ভালো। আর সব বসন্তের ন্যায় দিনে এখানেও ঝলমলে রোদ পড়ে তবে তাপমাত্রা টা ঢাকার মত ওতটা পোড়ায় না। আর বেলা গড়ালেই হিমালয়ের কাছাকাছি কোথাও এসে পড়েছি তার আঁচ পাওয়া যায়।
ঢাকায় যেখানে রাত দিন চব্বিশ ঘন্টা এসি কিংবা ফ্যান ছাড়া চলেই না,সেখানে এই মার্চের শেষার্ধেও ফ্যান না চালিয়ে দিব্যি থাকা যায়।। শুধু ফ্যান চালানোর প্রয়োজন হয়না তা না,বরং রীতিমত কাঁথা কিংবা লেপ গায়ে দিয়ে থাকা যায়।
ঢাকায় যেখানে রাত দিন চব্বিশ ঘন্টা এসি কিংবা ফ্যান ছাড়া চলেই না,সেখানে এই মার্চের শেষার্ধেও ফ্যান না চালিয়ে দিব্যি থাকা যায়।। শুধু ফ্যান চালানোর প্রয়োজন হয়না তা না,বরং রীতিমত কাঁথা কিংবা লেপ গায়ে দিয়ে থাকা যায়।
কিন্তু এরকম সময়েও আমি ফ্যান চালালাম। রেগুলেটর ঘুরিয়ে বেশ খানিকটা জোড়েই ফ্যান ছেড়েছি।উদ্দেশ্য গরম কে তাড়াবো বলে নয়,বরং মাথার মধ্যে রাগের ঝিঝি পোকারা যে সুর তুলেছে তা বাতাস দিয়ে অন্য দিকে ডাইভার্ট করা।
মাথার উপর ফ্যান ঘুরছে বনবন করে।আর আমি গায়ে ছোট্ট কম্বলটা জড়িয়ে জানালা দিয়ে চাঁদ দেখছি। অপূর্ব সে চাঁদ। অপূর্ব!
রাগটা একটু কমে এসেছে কিন্তু নির্মুল হয়নি এখনো। অগত্যা চাঁদ দেখতে থাকি । সাদা মেঘের ফাঁকে উঁকি মারা সে চাঁদ।
মাথার উপর ফ্যান ঘুরছে বনবন করে।আর আমি গায়ে ছোট্ট কম্বলটা জড়িয়ে জানালা দিয়ে চাঁদ দেখছি। অপূর্ব সে চাঁদ। অপূর্ব!
রাগটা একটু কমে এসেছে কিন্তু নির্মুল হয়নি এখনো। অগত্যা চাঁদ দেখতে থাকি । সাদা মেঘের ফাঁকে উঁকি মারা সে চাঁদ।