কুয়াশার চাদরে মুড়ানো শিশির ভেজা সকালটা হতবিহবল। ঘুমে টলমল। কিন্তু, কাঁপা ঠোটে, বাঁকা চোখে শ্বাস প্রশ্বাসে তোমার আমন্ত্রণ উষ্ণ ঈশারা, আমার সাধ্য কি দূরে ঠেলে দেই! যা পারেনি অনেক মুনি ঋষিরা।
তাই, হাড় কাঁপানো শীতের সাথে পাল্লা দিয়ে শীত পালানো , মন মাতানো উষ্ণ জলে গোপন স্নান। হুস হাস শব্দ, আলিঙ্গনের দৃঢ় বাহু বন্ধন, সবিশেষ এক রত্তি কামনার বর্ষণ।
অতঃপর, শিশিরভেজা তৃপ্ত ক্লান্ত শরীর দুটির এক হয়ে পরে থাকা। আর ঠোটের কার্নিশে এক চিলতে জয় পরাজয়ের আনন্দ। আর, খুঁজে পাওয়া টাচ প্যাডে দু ছত্র লেখার ছন্দ। যা বলে বলুক লোকে, বলবে না হয় ভালো,নয়তো...
বুধবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০১৫
- ৪:৫৭:০০ AM
ভালোবাসা হলো.. যখন তুমি আমি পাশা পাশি। ভালোবাসা হলো, যখন তুমি মিষ্টি অভিমানে মুখ ফিরিয়ে,গাল ফুলিয়ে উদাস হয়ে; সফেদ দেয়ালে আচর কাটো। ভালোবাসা হলো.. বউ বলে ডাকলে তুমি চোখ লুকিয়ে মিষ্টি হাসো। ভালোবাসা হলো... একটু ছুঁলে অভিমান ভুলে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে থাকো। ভালোবাসা হলো...
ভালোবাসা হলো... যখন তুমি আমি দূর বহুদুর। দূরালাপনি হাতের মুঠোয় ব্যকুল হয়ে তাকিয়ে থাকা উদাস দুপুর। ভালোবাসা হলো... রিং টোনে তে আসছি কাছে, ফোনটা ধরে অভিমানী সুর কানেতে বাজে, ভালোবাসা হলো... এক সহস্র বায়ু চুম্বন, মিষ্টি করে তুমি টি বলা, লক্ষী সোনা রাগ করোনা,মান টি ভাঙা। ভালোবাসা হলো......
সোমবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০১৫
- ৯:০৮:০০ AM
দুঃখ গুলোকে অনেক আগেই ছুটি দিয়ে দিয়েছি।সেই কবে! যেদিন একসাথে ভাসতে ভাসতে সুপর্না অন্য কারো হাত ধরে অন্য ভেলায় চেপেছিল। মনের গহীনে চিনচিনে ব্যাথার তীব্র অনুভুতি নিয়ে বেঁচে থাকতে গিয়ে আঙুলের ফাঁকে নিকোটিন ভরা সিগারেটকে জীবনের সঙ্গী করেছিলাম সেদিন থেকে। তারপর রাত ভোর করা কথার ফুলঝুরি ভুলে থাকতে হাতের তালুতে কতবার ঘুম গুনেছি! মনে নেই। তবুও আমার রাতগুলো ভোর হত না।কত কত রাত অর্ধ নিদ্রা কিংবা বিনিদ্রার যন্ত্রণায় ছটফট করেছি,কত কত পূর্ণিমার রাতে চোখে কালো কাপড় বেঁধে অসহ্য স্মৃতিকাতরতায় কাতরিয়েছি তার ইয়াত্ত নেই। চাদের আলো মুখে পড়লে মনে হত,এই। বুঝি আমি...